সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন শাহ মো. আবু রায়হান আলবেরুনী রৌমারীতে ১০ কেজি গাঁজাসহ সোহেল রানাকে আটক করেছে পুলিশ কামারখন্দে জাহানারা মনছের একাডেমি স্কুলে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে বাঁচাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ক্রীড়ার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে-বরকত উল্ল্যা বুলু সাতক্ষীরায় গ্রাম আদালত বিষয়ক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বেলকুচিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ব্লাড গ্রুপ টেস্ট, ডায়াবেটিস পরিক্ষা ও ব্লাড ডোনেশন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত দীর্ঘদিন পর হাতিবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদের যাতায়াত রাস্তা সংকটের সমাধান হতে যাচ্ছে ডুমুরিয়ায় টিসিবির স্মার্ট কার্ড পায়নি বিশ হাজার সুবিধাভোগী পরিবার আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে আমরা বৈষম্যহীন একটি রাষ্ট্র গড়তে চাই- মাওলানা এটিএম মাসুম বেস্টওয়ে ইংলিশ অ্যান্ড বিজনেস ইনকিউবেশন’র পিঠা উৎসব

‘ছোট থেকে চাইতাম বড় হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হবো’

রিপোর্টারের নাম / ৭৪৫ বার
আপডেট সময় :: বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০১৯, ৩:৪৫ পূর্বাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর যোগ দেন বিএনসিসিতে। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনুপ্রেরণা দেন বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে যোগ দেবার। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখতে থাকেন ইউনিফর্মের। বিএনসিসির শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন হাতছানি দিতে থাকে তাকে। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু ইউনিফর্মের।

বিজ্ঞাপন

ইচ্ছে ছিলো প্যারেড কমান্ডার হবার। এ বছর পুলিশ সপ্তাহের প্যারেড কমান্ডারের ১০টি কন্টিনজেন্টের অধিনায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন আবিদা সুলতানা। বর্তমানে কর্মরত আছেন পুলিশ সদর দপ্তরে।

চ্যানেল আই অনলাইন-কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে শুনিয়েছেন জীবনের সফলতার গল্প।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম ঠেঙ্গারবান্দে তার জন্ম। ১৯৮৯ সালে এসএসসি ও ১৯৯১ সালে এইচএসসি পাশের পর ভর্তি হন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগে।

বাবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নাজমুল আলম। আর মা কাওসার আক্তার গৃহিনী। চার বোনের মধ্যে আবিদা ছিলেন দ্বিতীয়। পরিবারের অন্য সদস্যরা বেশ রক্ষণশীল হলেও বাবা ছিলেন উদারনৈতিক। আর তাই পুলিশে যোগ দেবার পর অন্যরা বেশ ভয়ের চোখে তাকালেও বাবা-মা ছিলেন সবসময়ই মেয়ের পক্ষে।

ছোট থেকেই লেখাপড়ায় ছিলেন মেধাবী। বিএনসিসির ক্যাডেট থাকাকালে সেখানে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করায় শিক্ষকরাও বুঝে গিয়েছিলেন এই মেয়ের পক্ষেই চ্যালেঞ্জ নেয়া সম্ভব।

শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় বিসিএসে প্রথম পছন্দ দেন পুলিশ ক্যাডার। বিসিএসের সার্বিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে হতে আবিদা এনজিও ও ব্যাংকে চাকরি করে ফেলেন। এর মাঝেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বেসরকারি কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা আবু সাদাত মুহম্মদ শাহীন এর সাথে। এ দম্পতির ঘরে এখন দুই মেয়ে এক ছেলে।


আপনার মতামত লিখুন :
এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!