ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইপিই) বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০ জানুয়ারি শনিবার রাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর স্থায়ী ক্যাম্পাসের প্রধান হলরুমে এই নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।
ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এন্ড চেয়ারম্যান ড. আবু তাহেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মকবুল আহমেদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর অ্যাসোসিয়েট ডিন ড. ফারজানা আলম, প্রক্টর মো. মনিরুজ্জামান, প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেশন এন্ড এক্সটার্নাল রিলেশনের ডিরেক্টর মো. এমদাদুল হক, বিশ্বের শীর্ষ ২শ বিজ্ঞানীর তালিকায় টানা দ্বিতীয়বারের মত স্থান পাওয়া বাংলাদেশ অ্যাটমিক এনার্জি কমিশনের চিফ সাইন্টিফিক অফিসার ড. মো. শফিউর রহমান, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লি. এর ভাইস চেয়ারম্যান ও সাপ্তাহিক শীর্ষ খবর পত্রিকার সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান (শাশ্বত মনির)।
এছাড়াও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রফেসর ড. মকবুল আহমেদ খান বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এটি সাফল্যের সাথে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত রাখবে।
ড. ফারজানা আলম বলেন, নবীনদের প্রতি আমার আহ্বান নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়ার এটাই উপযুক্ত সময় তাই এ সময়কে কিভাবে কাজে লাগাবেন তার পরিকল্পনা করুন আর বিদায়ী শিক্ষার্থী যারা আছেন তারা ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে দেশ ও জনগণের সেবায় নিজেকে নিযুক্ত করুন।
ড. আবু তাহের নবীনদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি চাই এই শিক্ষাঙ্গন হোক তোমাদের নতুন জীবন গড়ার কারখানা।
তিনি বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি আশা করব এখান থেকে তোমরা যে শিক্ষা পেয়েছো সেই শিক্ষা, শ্রম, মেধা, ও চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে তোমরা বাংলাদেশকে একটি উন্নত জায়গায় নিয়ে যাবে। সেই সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে যে উন্নত, স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলেছেন সেই উন্নত, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে তোমরা অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
শাশ্বত মনির বলেন, এই সাবজেক্টটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অধিকাংশ নিয়োগদাতা শিল্পমালিক এই সাবজেক্ট সম্পর্কে জানেন না। তাদের জানানোর জন্য সভা-সেমিনার এবং মিডিয়ার সাহায্য নিতে পারলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এবং উন্নতি হবে বলে আমি মনে করি।