শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
টেকসই উন্নয়ন অর্জনে দেশের ব্র্যান্ডগুলোকে অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো সাসটেইনাবিলিটি সামিট ২০২৪ ঘুস, দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বিদেশি নাগরিকদের জন্য শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেরপুরে ক্রয়কৃত জমিতে ধান রোপণে বাঁধা, হামলায় আহত ২ তাহলে কমলাই পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট! এবার সরকারের কাছে ৬৩ কোটি ডলার সুদ চাইল রাশিয়া নোয়াখালীতে লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে সাবস্টেশনে ছাত্রদের হামলা সরকারি বরাদ্দ আত্মসাৎ, ২৭৯ সিমকার্ড ও ৭৬ মোবাইলসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক টেলিটকের সেবার মান উন্নত করার নির্দেশ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের গ্রাম বাংলার রূপ পরিবর্তনের প্রধান কারিগর এলজিইডি : স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

নোয়াখালী পৌরসভা কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর

রিপন মজুমদার, নোয়াখালী / ১২ বার
আপডেট সময় :: শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪, ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালী পৌরসভা কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর

নোয়াখালী পৌরসভা কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর চালিয়েছে একদল দুর্বৃত্ত। এ সময় পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান পৌরসভা কার্যালয়ে ছিলেন না।

বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) দুপুর পৌনে তিনটার দিকে ওই হামলার ঘটনা ঘটে।  এ ঘটনায় আতংগ্রস্থ হয়ে পড়েন পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিন হওয়ায় পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকেই দিনের কাজ শেষ করে কর্মস্থল ত্যাগ করেন। এমন সময় দেখেন ১৫ থেকে ১৬ জনের একদল তরুণ অতর্কিতে পৌরসভা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মেয়রের কক্ষের সামনের ভাঙচুর চালায়। হামলাকারীরা মেয়রের কক্ষের দুইটি জানালা এবং নিচ তলার সিঁসির পাশের ডিজিটাল সেন্টারের একটি জানালা ভাঙচুর করেন।  এ ছাড়া ভাঙচুর করেন দুইটি সিসিটিভির ক্যামেরা। অল্পকিছু সময়ের মধ্যে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেল সাংবাদিকদের বলেন, হামলার ঘটনার অল্পকিছুক্ষণ আগে তিনি কার্যালয় থেকে বেরিয়েছেন। হামলাকারীরা তাঁর কক্ষের দুইটি জানালাসহ চারটি জানালার কাঁচ ভাঙচুর করেছে। এ ছাড়া দুইটি সিসিটিভির ক্যামেরাও ভাঙচুর করা হয়েছে। তিনি ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ি করেছেন।

যোগাযোগ করা হলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বলেন, পৌরসভার হামলার ঘটনায় বিএনপির দলীয় কেউ জড়িত ছিল না।  তিনি এ হামলার জন্য জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ আজাদ ও তার অনুসারীরা ওই হামলার ঘটনায় জড়িত বলে মন্তব্য করেন। আজাদ আন্দোলন সংগ্রামের সময় ছিলোনা বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে হারুনুর রশিদের মুঠেোনে ফোনে একাধিকবার কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।  তাই এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সুধারাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান পাঠান বলেন, তিনি পৌরসভা কার্যালয়ে হামলার কথা শুনেছেন। পুলিশ পাঠিয়ে বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নিবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!