অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সহ—সভাপতি কাজী মফিজুল হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য সৈয়দ আইনুল হক, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম শানু, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেডের জিএম (মার্কেটিং) এম. রহমান রনি, মনির এন্ড এসোসিয়েটস এর ম্যানেজার হারুন অর রশীদ, জসিম এন্ড এসোসিয়েটস এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ডা. এসএম মফিদুল ইসলাম শাহিন, বাংলাদেশ ডেন্টাল পরিষদ শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি ডা. মো. সারোয়ার জাহান সিদ্দিকী সোহাগ, দৈনিক আমাদের দিন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক শাহ আলম বেপারী, মাওলানা জহুরুল হক, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেড এর ডিজিএম (মার্কেটিং) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন খান, খুশবু রহমান, শাহ আবুল বারাকাত সোহাগ, মাসুমা আক্তার সুমা, রুখসানা তাবাসসুম, মোঃ নেজাব উদ্দিন, রাজীব চক্রবর্তী, ফেরদৌস, আব্দুল জব্বার সজল, এনায়েত, জোবায়ের, জেসমিন আক্তার দিপা, মিনহাজ, আল ইমরান খান, ওমর ফারুকসহ প্রমুখ।
কাজী মফিজুল হক বলেন, মনির ভাইয়ের মতো একজন জ্ঞানী—গুণী, বিচক্ষণ মানুষকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। তার মতো মানুষ শতবর্ষে একবারই জন্মে। আমি তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
সৈয়দ আইনুল হক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মনির ভাইয়ের সাথে আমার পথচলা। তার মতো উদার মনের মানুষ আমি খুব কমই দেখেছি। তিনি যেন মানবতার সেবায় আরও অবদান রাখতে পারেন সেই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। সেই সাথে আমি তার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
এম. রহমান রনি বলেন, আজকের এই জন্মদিনে আমি স্যারের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। মানবতার সেবায় তিনি যেভাবে কাজ করে যাচ্ছেন আশা করি সামনের দিনগুলোতে তিনি তা অব্যাহত রাখবেন।
জসিম উদ্দীন বলেন, মনির ভাইয়ের কর্মজীবন বিচিত্রপূর্ণ। তার মাধ্যমে অনেকেরই কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে রাষ্ট্র ও সমাজ উপকৃত।
হারুন অর রশীদ বলেন, মনির ভাইয়র সুচিন্তিত দিক নির্দেশনায় আমরা সকলেই উপকৃত হচ্ছি। আরও দীর্ঘৃসময় যেন আমরা তার সান্নিধ্য পায় এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
জন্মদিনে নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে শাশ্বত মনির বলেন, আমি কখনো ভাবতে পারিনি যে আমার জন্মদিন এত উৎসবমুখর ভাবে পালিত হবে। শুধু দেশ নয় দেশের বাইরে থেকেও আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আমাকে সামাজিক যোগাযোগ, কল, এসএমএস এর মাধ্যমে আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
তিনি আরো বলেন আজ আমার মনে হচ্ছে আমি সত্যিই মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পেরেছি। আপনারা আমাকে যেভাবে সম্মান, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা দেখিয়েছেন তাতে আমি খুবই আনন্দিত। দোয়া করবেন যাতে সবসময় আপনাদের ভালোবাসায় এভাবে সিক্ত হয়ে থাকতে পারি।
এ সময় শাশ্বত মনির কে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়। জন্মদিনের বিশাল এক কেক কাটার পর দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা জহুরুল হক। রাতের খাবারের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।